কুরআনে তাওহিদুর রুবূবিয়্যাহ

Authors

  • Md. Shafiul Alam Bhiyan

DOI:

https://doi.org/10.52805/bjit.v11i16.140

Abstract

সাধারণত তাওহিদুর রুবূবিয়্যাহর ব্যাপারে সঠিক ধারণার ক্ষেত্রে মানুষ বেশি ভ্রান্তির শিকার হয়।
ফলশ্রæতিতে তারা তাওহিদুল উলূহিয়্যায়ও ভুল করে এবং শিরকে লিপ্ত হয়। কেননা রবের যে ব্যাপক অর্থ তা
সে সহজে উপলব্ধি করতে পারে না। তাই কোনো কোনো অর্থ সে অকপটে মেনে নেয়। আবার কোনো
কোনোটি নিজের অজান্তেই অস্বীকার করে বসে। কুরআনে তাই তাওহিদুর রুবূবিয়্যাহর বিভিন্ন দিক নিয়ে
ব্যাপক আলোচনা করা হয়েছে এবং রসুলগণকে তাওহিদুল উলূহিয়্যার সংশোধনে নিয়োজিত করা হয়েছে।
কুরআনের সর্বপ্রথম এবং সর্বশেষ সুরা দু’টোতেই রব শব্দের উল্লেখ রয়েছে। প্রথম সুরায় ‘রাব্বুল আলামীন’
)العاملني رب )আর শেষ সুরায় ‘রাব্বুন্ নাস’ )الناس رب )এর আলোচনা হয়েছে। এছাড়া কুরআনের বিভিন্ন সুরায়
‘রাব্ব’ )رب )শব্দটির ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। মানুষের রূহগুলোর সৃষ্টির পর আল্লাহ তাদের নিকট থেকে যে
অঙ্গীকার নিয়েছিলেন তাতেও রব হিসেবেই স্বীকৃতি আদায় করা হয়েছে। আল্লাহ হলেন সকল সৃষ্টিজগতের
একমাত্র স্রষ্টা, রিজিকদাতা ও পথপ্রদর্শক। জীবন ও মৃত্যুর তিনিই একমাত্র মালিক। আর তাওহিদুর
রুবূবিয়্যাহর অর্থও হলো আল্লাহ তায়ালাকে তাঁর সকল কাজের ক্ষেত্রে একক বলে মেনে নেয়া। তাই মানুষের
বিবেক-বুদ্ধি ও স্বভাব চরিত্রের সাথে মিল রেখে তাদের কাছে যেন সর্বোতভাবে গ্রহণযোগ্য হয় এমনভাবেই
কুরআনে তাওহিদুর রুবূবিয়্যাহ প্রসঙ্গে আলোকপাত করা হয়েছে এবং নবি-রসুলগণকে দিয়ে বার বার
তাওহিদুল উলূহিয়্যার দাওয়াত প্রদান করা হয়েছে।

Downloads

Published

2020-10-11

How to Cite

Md. Shafiul Alam Bhiyan. (2020). কুরআনে তাওহিদুর রুবূবিয়্যাহ. Bangladesh Journal of Integrated Thoughts, 11(16). https://doi.org/10.52805/bjit.v11i16.140

Issue

Section

Original Articles